ফুফাতো বোন যখন অফিসের বস।
লেখকঃ মোঃ রাকিব হাসান।
ছেলে:: আমি আপনাদের লেখকঃ মোঃ রাকিব হাসান অনেকদিন বেকার থাকা অবস্থায় শেষপর্যন্ত একটা চাকরি পেয়ে গেলাম আর আমি চাকরিটা পেয়ে গেলাম আমার ফুফাতো বোনের অফিসে। একজন কলিং ম্যান আমাকে ডাকলো বলল ম্যাডাম আপনার জন্য অপেক্ষা করছেন এবং আপনাকে এখনই যেতে হবে আমি দেরি না করে অফিসে মাডামের রূমে ঢুকলাম।
মেয়ে:: হ্যাঁ, রাকিব এসেছিস আসলে তোর সার্টিফিকেট গুলায় দেখছিলাম সবকিছু ঠিক আছে কিন্তু শুধুমাত্র ম্যাথে প্রবলেম আর তুই তো সাধারণভাবে জানিসই আমার এই অফিসে ম্যাথ টা একটু বেশি করতে হয়।
ছেলে:: হ্যাঁ, ম্যাথে তে তখন প্রবলেম ছিল কিন্তু এখন আর কোন প্রবলেম হবে না।
মেয়ে: না, হলেই ভাল হয় আর তখন তো তোর আমি ইন্টারভিউ নিতে পারিনি তো এখন তোর আমি ইন্টারভিউ নিব আর যেভাবে অন্যরা ইন্টারভিউ দেয় তুই প্রথমভাবে এমনটি করবে আচ্ছা
ছেলে:: মানে আপু আমাকে কি প্রথম থেকে ইন্টারভিউ দিতে হবে মানে প্রথম থেকে আর কিভাবে ইন্টারভিউ দেবো
মেয়ে : আবার কেন? তুই আমাকে আপু করে বলিস কেন?আমি কি তোর আপু লাগি
ছেলে:: না না আপু তবে তুই আমার একমাত্র প্রিয় ভালোলাগার মানুষ আমার ফুফাতো বোন ফুফাতো বোন তোকেও কি দিতে হবে ইন্টারভিউ না দিলে হবে না প্লিজ।
মেয়ে: আচ্ছা, আমি তোর ইন্টারভিউ নিতাম না আমি এসব কথা তোকে এমনি বললাম কিন্তু এখন নেব কারণটা একটু আন্দাজ করত কি হতে পারে।
ছেলে: আমার তো মনে হচ্ছে তুমি আমার নিজের ফুপাতো বোন দেখে এমনটা করবে আমার এটা আসলে একটা ধারণা আর কি হতে পারে আচ্ছা তুমি বল?
মেয়ে: আসলে এর কারণে দুইটা প্রথমত কারণটা হলো তুই আমাকে প্রথমে তুই বলেছিস আর এজন্য আমাকে এখন তুই বলতে লাগতেছে তোকে আমি অনেক বার বলেছি আমাকে তুমি করে বলতে কিন্তু তুই কি করছিস বলতে পারিস নাই।
ছেলে: ও এইটা আবার এমন কি বিষয় আপু আমি এখন থেকে তোমাকে তুমি করে ডাকবো আচ্ছা 2 য় কারণটা কি আপু একটু বলতো
মেয়ে: আমি না তোকে নিয়ে আর পারি না দ্বিতীয় কারণটি কি তুই বুঝিস না তুই আমাকে কি বললি আপু তোকে না আমি বলেছি আমাকে আপু বলবি না তোর মুখে আমার নামটা অনেক সুন্দর লাগে।
ছেলে: আচ্ছা, এখন থেকে আমি তোমাকে তাহলে তুমি আর তোমার নাম ধরে ডাকবো বাট আমাকে ইন্টারভিউ দিতে বলিও না।
মেয়ে: আচ্ছা, এমন ভদ্র ছেলেই তো চাই আমার জীবনের জন্য
শোন আর একটা কথা তোমাকে বলিনি কখনো আমাকে ছেড়ে অন্য কোন অফিসে জয়েন করবে না।
ছেলে: না আপু করবো না আচ্ছা সরি সরি রিয়া আর কখনো করবোনা আচ্ছা প্লিজ একবার ক্ষমা করে দাও ভুল করে আবার আপু নামটাই বের হলো
মেয়ে: আচ্ছা এর পরবর্তীতে যেন এমনটা না হয় আর তোমার কাজটা সম্পর্কে আসো বলে দেই তুমি এত দূরে কেন আছো তুমি কাছে এসো কাজটি সম্পর্কে জেনে নাও।
ছেলে: এইতো যাচ্ছি আচ্ছা শোনো আমাকে কিন্তু তুমি সব থেকে ভালো এবং সুন্দর কাজটি দিবে কারণ আমি যেন তোমাকে সব সময় দেখতে পাই।
মেয়ে: আমাকে সব সময় দেখে তোমার কি লাভ হবে শুনি তোমার লাভ হবে তো তোমার নিজের বউকে দেখে আর হ্যাঁ তুমি যদি আমাকে অফিসের চেয়ারে বসে কথা দাও তোমার বউ করে নেবে আমাকে তাহলে তোমাকে ভালো কাজটিই দিব।
ছেলে: আচ্ছা, তোমার কি মনে হলো আমি কি তোমার সঙ্গে ফাজলামি করতেছি এখানে।
আমি তোমাকে বললাম একটা ভালো কাজ হতোতুমি আমার পাশে থাকতে তাহলে আমি কাজটি বুঝতে পারতাম এবং মনোযোগ দিয়ে করতে পারতাম এই জন্যই এবং আমার মনে আর কোন কিছু উদ্দেশ্য ছিল না বলতে পারো এই কথাটা একদমই উদ্দেশ্যহীন।
মেয়ে:: ও আচ্ছা তার মানে তুমি আমাকে তোমার কাজে ব্যবহার করতে চাও তাই না তোমার যখন কাজে প্রয়োজন তখনই আমাকে চাও বাকিটা সময় তো আমাকে একদমই চাইবে না।
ছেলে:: না, এমন টাও না আমার কথার উদ্দেশ্য এমন তো ছিল না আমার কথার উদ্দেশ্য ছিল তুমি থাকলে কাজ টা একটু সুন্দরভাবে করতে পারতাম।
মেয়ে: আচ্ছা, তুমি যখন বলতেছ আমি থাকলে তোমার কাজটা সুন্দর হবে অবশ্যই থাকবো কিন্তু আমার তো একটি শর্ত আছে আর আমার শর্ত টি হল তোমাকে আজীবন এর জন্য আমার সাথে থাকতে হবে পারবে কি?
ছেলে: তুমি কি আমার সাথে ন্যাকামি করা বন্ধ করবে রিয়া আমি জানি তুমি কিন্তু খুব ন্যাকামি করতে পারো? আর দেখো আমার সঙ্গে এরকম ন্যাকামি করলে কি ভালো দেখাবে
আমি যে তোমার মামাতো ভাই বুঝতে পেরেছো রিয়া।
মেয়ে: তা তুমি আমার কাছে মামাতো ভাই হোও আর যাই হোও আসল কথা এই যে আমি তোমাকে ভালোবাসি।আর তুমি একটা নিশ্চিন্তে জানো আমি যাকে ভালোবাসি তাকে ভালোবাসার কথা বলতে দ্বিধা করি না আই লাভ ইউ লাভ ইউ রাকিব
ছেলে: হায় আল্লাহ এখন আমি কি করি এখন তো যেহেতু আমার ফুফাতো বোন প্রপোজ করছে সেহেতু আর না করতে পারি না আর যদি আমি না করি তাহলে সে তো আমার চাকরিটা খেয়ে ফেলবে কারন সে যে আমার অফিসের বস
মেয়ে: এত কি ভাবো তুমি আমি তো তোমাকে বললাম আমি তোমাকে ভালোবাসি এখন তোমার উচিত তুমি আমাকে বলবে যে তুমি আমাকে ভালোবাসো? আর শোনো এত কিছু চিন্তা করবেনা অফিসের বস তোমাকে অফার দিচ্ছে কিছুতেই না করিও না ভেবে দেখো।
ছেলে: রিয়া আমি জানিনা তুমি আমার সাথে ফাজলামি করতেছো নাকি সত্যি বলতেছো তবে আমি তোমাকে অনেক বেশি ভালোবাসি জানিনা যেদিন তোমার অফিসে আমি জয়েন করেছি সেদিন থেকে আমার চারপাশে জানো তুমি আর তুমি মনে হচ্ছে রিয়া আমি কিছুতেই বুঝতে পারিনা আমি কি তোমাকে ভালোবাসি নাকি কিভাবে এটা সম্ভব কিভাবে?
মেয়ে; আমি জানিনা ঠিক আমারও একই অসুখ হয়েছে আমার চারপাশে যেন তুমি আর তুমি বিরাজ করো আর এইটা সম্ভব আমাদের ভালোবাসার মাধ্যমে ভালোবাসবে আমায় আর দেখো তোমার বুকের অন্তঃস্থলে তোমার হৃদয়ের মাঝে শুধু তুমি আমাকেই দেখতে পাবে চোখ বন্ধ করো।
ছেলে: আমি রিয়ার কথায় আমার চোখ বন্ধ করলাম আমার চোখ বন্ধ করতেই আমি যেন শুধু রিয়া কি দেখতে পেলাম
আমি তখন চোখ খুললাম খুলে দেখি রিয়া তখনও তার চোখ বন্ধ করে আছে আমি তখন রিয়ার ঠোটে আমার ঠোঁট স্পর্শ করতে গিয়ে দেখলাম রিয়া একটু ভয় পেল এবং আমাকে বলল।
মেয়ে: কি করতেছ এইসব আমাদের তো এখনো বিয়েই হল না আর বিয়ের আগে তো এসব করতে পারব না?
ছেলে: কেন তোমার কি মনে হয় আমি কি তোমার সঙ্গে কিছু খারাপ ব্যবহার করবো? আসলে তো একটা কিস করবো আর একটা কিস সে কি তুমি প্রেগন্যান্ট হবে এই ভয়ে করতেছ তুমি যদি একটা কিসে প্রেগনেন্ট হয় তবেতো লাভ আমাদেরই হবে বিনা কষ্টে আমাদের ভাবতে হবে কি আজব ব্যাপার তাইনা।
মেয়ে: আচ্ছা, ভাইয়া তুমি কি আমার সঙ্গে পাগলামো করতেছ কেনো এতো কিছূ আমি তো কিছুই বুঝতে পারতেছি না আর দেখো আমি তোমার থেকে ছোট ফাজলামি করবে না ভাইয়া।
ছেলে: কি বললে আমি তোমার সাথে ফাজলামি করতেছি এটা তুমি বলতে পারলে কিছুক্ষণ আগে তুমি তো বললে আমাকে?
মেয়ে: এখন কেমন লাগতেছে তখন তুমি শুধু আমাকে আপু বলে ডাকছিল তখন আমার কেমন লেগেছিল বুঝলে? আর না আমার দ্বারা ওইসব কিছু হবে না আগে তো আমাদের বিয়ে হোক তারপর না-হয় তুমি দিনে চারবার প্রেম করিও।
ছেলে: না গো না আমার দিনে কিন্তু চারবারে হবে না আমার 24 ঘন্টায় 12 বার লাগবে আর এইটাই ফাইনাল তুমি না বললে কিন্তু আমি তখন জোর করেই সমস্ত কিছু আদায় করে নেব আর যদি তখন তুমি কিছু দিতে না চাও তবে তো আমি তোমার হাসবেন্ড একটু না, হয় তোমাকে মার ধরে দিবো সমস্যা হবে কি?
মেয়ে: কি বললে তুমি আমাকে মারধোর দিবে তাহলে তো আমি তোমার অফিসের বস হবো না? আমার কথা বুঝতে পেরেছ আমাকে যেভাবে তুমি অফিসে মানবে ওই বাসায় তোমাকে মানতেই হবে এটা হলো আমার ফাইনাল কথা।
ছেলে: আচ্ছা, তোমার ইচ্ছাই আমার ইচ্ছা আই লাভ ইউ টু আমি তোমাকে অনেক বেশি ভালোবাসি কথা দাও কখনো আমাকে ছেড়ে তুমি চলে যাবে না।
মেয়ে: আমি এত সব পুরাতন ডায়লগ শুনতে চাই না আমাকে এমন কথা বল যাতে আমি তোমাকে আরো বেশি ভালোবাসতে পারি এমন কথা কি হতে পারে বলো তো একটু।
ছেলে:: আই লাভ ইউ আমি তোমাকে ভালোবাসি অনেক বেশি এইটা।
মেয়ে: তুমি কি বোঝনি আমি একথা বলতে বলেছি কি? তো এটা আগে বলেছ এমন কোন কথা বলবে যাতে আমি তোমাকে আরো বেশি ভালোবাসতে পারি বল না একটু?
ছেলে: আচ্ছা, বলতেছি রিয়া তুমি কি আমার বউ হবে প্রত্যেকদিন তোমাকে ভালোবাসবো দিনে তো বারবার তোমার সাথে প্রেম করবোই আর 24 ঘন্টা তোমাকে জড়িয়ে নিয়ে আমার সময়টা পার করিয়ে দেবো। তুমি কিন্তু তখন কিছুতেই এখনকার মতো না করতে পারবে না কারণ তুমি হবে তখনই আমার একমাত্র বউ।
মেয়ে: একমাত্র বলেছ ঠিক আছে কিন্তু শোনোও দ্বিতীয় আর কারোর দিকে তোমার নজর না হয়
আমি তো জানি তোমার নজর অনেক খারাপ।
চোখ তুলে নিব আমি
আমি কিন্তু ডেঞ্জারাস মাইয়া বুঝি আছো তুমি আমার প্রাণপ্রিয় হবু স্বামী বুঝিয়েছো।
ছেলে: হে আমার প্রাণপ্রিয় হবু স্ত্রী আমি বুঝিয়েছি তোমার সমস্ত কথা আমি বুঝিয়েছি বুঝতে পেরেছি তুমি একটা সত্যিই ডেঞ্জারাস মাইয়া তাহলে তো ভালোই হলো ডেঞ্জারাস মাইয়া ভার্সেস ডেঞ্জারাস পোলা কি সুন্দর হবে তাই না।
মেয়ে: কি সুন্দর হবে তখন বলতে ছিলে কি সুন্দর হবে বলতো?
ছেলে: : না, না আমি তোমাকে এ কথা বলতে পারব না আমাদের প্রথম প্রথম মিলনে যা হবে তাই।
মেয়ে: তার মানে বিয়ে না হতেই বাঁচ্চার চিন্তা করতেছো প্রথম রাতেই।
তা কী করে সম্ভব হবে তুমি বলো তা তো সম্ভব না সম্ভব হলে সেইটা আলাদা বিষয়।
ছেলে; তাহলে আমরা এখনই সম্ভব করে ফেলি চোখ বন্ধ করো।
মেয়ে: আমি চোখ কেন বন্ধ করবো বিয়ের পরে তো আমাকে সব দেখতে হবেই তুমি চোখ বন্ধ করো।
ছেলে: ধন্যবাদ তোমায় কিন্তু আমি এখন ঐসব পারতেছিনা কখনোই সম্ভব না আমি চাই আমাদের ভালোবাসার মাঝে আজীবন পবিত্রতা বেঁচে থাকুক।
মেয়ে: হে আমার প্রিয়
আমাদের ভালোবাসার মাঝে আজীবন পবিত্রতা বেঁচে থাকুক এই কামনা আমি মনেপ্রাণে করি। আচ্ছা, বিয়ের পর তুমি কয়টা বাচ্চা নিবে?
ছেলে: তোমাকে আর কিভাবে যে ওইভাবে বলি একটু তো লজ্জা লাগবে আমার আচ্ছা বলে দেই তোমাকে? মআমার তো অনেক বাকচো প্রয়োজন কিন্তু তুমি কি তখন রেডি থাকতে পারবে এতটা কষ্ট করতে পারবে তো।
মেয়ে: আচ্ছা, তোমায় কি হয়েছে বলোতো আমি তো তোমাকে মনে করেছিলাম তুমি অনেক সাদাসিধে একজন কিন্তু ভিতরে ভিতরে যে তুমি এতটা রোমান্টিকতার তা কে জানতো বলতো।
ছেলে: তা আমার শাশুড়ি আম্মা মানে আমার ফুপি আম্মা জানে কারন আমার ফুপি আমাকে আগে থেকেই বলতো দেখনা যে তোমাকে দিয়ে আমার বিয়ে দেবে।
মেয়ে: শোনো আমাদের রিলেশনের আমার মাকে জরাবে না আচ্ছা।
ছেলে; তোমার কি মাথা ঠিক আছে ফুফি কে না জড়ালে যে আমাদের মজাটাই হবে না কারঢ একটু আমাদেরকে শাসন করবে সমস্ত বিষয়ে বলতে পারবে এবং তোমার সমস্ত বিষয়ে আমার কাছে শেয়ার করতে পারবে দাঁড়াও আমি কি ফুপি কি ফোন দিবো
মেয়ে: এতটা দূরে যাস না বুঝলি যদি এতটা দূরে যাস তাহলে তো খুব বাশের পিটানি খাওয়াবো পিটানি খাওয়ার জন্য ঠিক আছিস তো এখন।
ছেলে : ওরে বাবা কি তার রাগী মত চেহারা করছে তুমি আচ্ছা করব না আমি তো একটু ফাজলামি করলাম।
মেয়ে: তুমি ফাজলামি করেছ আমি মেনে নিয়েছি কিন্তু এমন কোনো ফাজলামো করবে না যাতে আমার মন খারাপ হয় আমি সেটা বুঝতে পারি না যে আমাদের সম্পর্কের কথা যদি বাসায় বলি তাহলে তারা কি আসলেই কেউ মেনে নিতে পারে বলে তোমার মনে হচ্ছে রাকিব বলতো।
ছেলে: প্রথমত আমি ঐসব অত কিছু কথা বলতে পারব না তুমি আমার কাছে এসেছে এটাই আমার কাছে অনেক বেশি পাওয়া আচ্ছা, আমি তাহলে এখন বাসায় যাই বাসায় গিয়ে মাকে একটু বুঝাই তোমার কথা বলি সরাসরি দেখি মা কি বলে।
ফুফাতো বোন যখন অফিসের বস | Fufato Bon Jokhon Officer Boss |
মেয়ে: রাকিব তোমার কি মনে হয় মামী কি রাজি হবে আমাদের সম্পর্কের কথা জেনে ভাবি কখন রাজি হবে আমাদের কথা জেনে? এখন বলে ভুল করবো না কি করবো না এই বিষয়ে তোমাকে কোন কিছু বলতে পারতেছি না এখন।
ছেলে: রিয়া তাহলে আমি এখন আসি আমি বাসায় যাই সরাসরি মাকে বলি আর মা যদি রাজি হয় তাহলে আমি তোমাকে কালকে আমার ঘরের বউ করে নিয়ে যেতে চাই তুমি শুধু রেডি থাকবে।
মেয়ে: রাকিবের এই অসময় কথায় আমি আশা রেখে বললাম আচ্ছা ঠিক আছে সাবধানে বাসায় যেও
ছেলে: রিয়াকে তখন সান্তনা দিয়ে আমি বাসায় গেলাম বাসায় এসে মাকে আমি রিয়ার কথা খুলে বললাম বললাম রিয়াকে আমি অনেক বেশি ভালোবাসি মা আজকে আমাকে অনেক বেশি ভালোবাসি কিন্তু সে আমাকে বলেছে অনেকদিন পর কিন্তু আমি রাজি হয়ে গেলাম এবং সে অনেক বেশি খুশি হলো এখন তুমি যদি ফুপির সঙ্গে কথা বলে আমাদের এইটা ম্যানেজ করে দিতে অনেক বেশি ভালো হতো মা আমার এই কথা শুনে আমার মনে হচ্ছিল মাজেন অনেক খুশি হয়েছে এবং সঙ্গে সঙ্গে ফুপির বাসায় গেল প্রায় তিন ঘণ্টা পর আবার আমাদের বাসায় ফিরে এল এসে আমাকে বলল যাক বাবা আলহামদুলিল্লাহ রিয়াকে শেষ পর্যন্ত আমি বউ করে নিয়েই নিলাম তো সব প্রসেসে কালকে হচ্ছে তোদের বিয়ে তুই মানসিকভাবে একটু প্রস্তুত থাকবে আচ্ছা কালকে সকাল সকাল যেতে হবে আরও কোনো অনুষ্ঠান হচ্ছে না করোনার জন্য আমরা করতেছিনা কিন্তু পরবর্তীতে দেখি কিছু করো বরো করে কিন্তু এর আগে আমি রিয়াকে আমার ঘরে বউ করে নিয়ে আসতে চাই এবং আমরা কালকে যাচ্ছি বিয়ে করতে আমার মা যখন আমাকে কথা বলল যেন সবথেকে আমাকে একটা অন্যরকম অনুভব কাজ করেছিল সেই সময়টাতে। এবং পরেরদিন সকালে আমি সকালে ঘুম থেকে উঠেই রিয়াকে বিয়ে করতে চলে গেলাম এবং রিয়াকে আমার ঘরের বউ করে নিয়ে এলাম এবং এভাবে ফুফাতো বোনকে আমি আমার ঘরের শেষ পর্যন্ত একজন বউ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পারলাম। এতক্ষণ আবার এই গল্পটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই পাশে থাকুন । আল্লাহ হাফেজ সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
Post a Comment