পিচ্চি চাচাতো বোন যখন বউ picci cacato bon Bangla Romantic Love Story

 পিচ্চি চাচাতো বোন যখন বউ 

লেখক : মো: রাকিব হাসান


😘😘😘

পিচ্চি চাচাতো বোন যখন বউ Story no-17



ছেলে: আমি আপনাদের লেখকঃ মোঃ রাকিব হাসান আজকে নিয়ে এলাম একটা মজার ঘটনা পরিবারের সবার ইচ্ছানুযায়ী আমি বিয়ে করলাম আমার পিচ্চি চাচাতো বোনকে আজকে আমাদের বাসর আমি তাকে বললাম। 

আচ্ছা তুমি এত দূরে দূরে কেন 

 কাছে এসো?


মেয়ে: কাছে কেন আসবো আমার তো ভয় করতেছে না না আমি এখন কাছে কিছুতেই আসবো না? 


ছেলে: কেন?আসবে না কেন?

আমাকে দেখে কি তুমি ভয় করতেছো নাকি? 

আমি কিন্তু ভাল্লুক না আমি কিন্তু একটা সহজ সরল মানুষ। 

কাছে আসতেই হবে আমি তোমাকে বিয়ে করেছি তা কে বলবে। 

তুমি যে আমার বিয়ে করার বউ কাছে আসবে না কেন? 



মেয়ে: আমি কি কখনো তোমাকে বলেছিলাম যে আমি বিয়েতে রাজী আমার কথা শুনেছ কি? 



ছেলে: আমি কেন শুনতে যাব বলতো আমি তো মনে করেছিলাম তুমি আমার চাচাতো বোন আর এজন্য তুমি অবশ্যই রাজি হবে এই বিয়েতে। 


মেয়ে: তবুও তোমার কিন্তু শোনা উচিত ছিল আমি এই বিয়েতে আদতে রাজি না রাজি না। 

তুমিতো তা শুনলে না শুধু গেলে আর আমাকে বিয়ে করলে চুলে নিয়ে এলে। 

আমাকে কি বিয়ের আগে একবারও ফোন দিয়েছিলে তুমি? 


ছেলে: না, এর আগে আমি কখনও তোমাকে ফোন দিই নি। তবে আমি কেন ফোন দিতে যাবো তুমিও তো ফোন দিতে পারতে ।আমাকে তো বলতে পারতে যে তুমি এই বিয়েতে রাজি না। 


মেয়ে:: হ্যাঁ, আমি তাতো পারতাম কিন্তু আমার কাছে ফোন নাম্বার ছিলনা তো কিভাবে কল দিব। 


ছেলে: তো তোমার সমস্যা কি এখন তুমি কি অন্য কাউকে ভালোবাসো। নাকি অন্যকিছু সব খুলে বল। 


মেয়ে: এই দেখো আমাকে কিন্তু অন্য মেয়েদের সঙ্গে তুলনা করবে না আমি বিয়ের আগে কখনো প্রেম করিনি। 


ছেলে: প্রেম করোনি তা তো ঠিক আছে কিন্তু কি জন্য আমাকে তোমার কাছে আসতে দিচ্ছ না সেইটা তো একটু খুলে বল। 


মেয়ে: আমাকে কি তোমার সব কথা খুলে বলতে হবে নাকি আমি আসতে দেবোনা তো আসতে দেবো না? 


ছেলে: আচ্ছা, তোমার মাথা তো ঠিক আছে তুমি এ সব কি বলতেছো এখন। আসলে তুমি যদি আমাকে ভালা না বাসতে তাহলে বিয়ে করেছ কেন বলতো? 


মেয়ে: না, এমনটা না আমি তোমাকে ভালোবাসি কিন্তু তুমি তো আমার থেকে অনেক বড়। 

এই জন্য তোমাকে আমি কাছে আসতে দিচ্ছি না এইটা হলো আসল কথা। 


ছেলে: আচ্ছা, আমি কি তোমার থেকে অনেক বড় আমার কি বিয়ের বয়স হয়নি তুমি এমন টা বলতেছো। 

মানে আমি বোঝাতে চাচ্ছি যে আমি কি তোমার কাছে খুব বুরো মনে হচ্ছে। 


মেয়ে: না, তুমি কেন আমার কাছে বুরো মনে হবে আমি তো এমনি বললাম একটু।

 তোমাকে দেখে ভয় করতেছে আমার বুঝতে পারছ প্রথমবার তো তাই বললাম। 


ছেলে: আচ্ছা, ঠিক আছে কিন্তু এটা শোনা

 আমার বয়স কিন্তু তোমার থেকে বেশি না মাত্র 5 বছরের বড় আমি। 

আর আমার বয়স এখন কিন্তু 26 বছর। মানে আমি এখন বর্তমানে একটা যুবক এই বয়সে বিয়ে করা ছেলেদের স্বাভাবিক। আর আমাকে দেখে তুমি একদম ভয় পেয়ো না আমি কি রাক্ষস না ভাল্লুক না বুঝছো?



মেয়ে: না, তুমি কেন ভাল্লুক হতে যাবে তুমি তো আসলে আমার মনের মানুষ ছিলে।


ছেলে: দেখু রিয়া তুমি ন্যাকামি কিংবা ফাইজলামি করা বন্ধ করো আমি যদি তোমার মনের মানুষই হয় তাহলে আমাকে কাছে আসতে দিচ্ছো না কেন সেটা বল। 


মেয়ে: সেটা আর কিভাবে বোঝাবো তোমায় আমি তো প্রথমেই বললাম যে আমার একটু ভয় হচ্ছে তোমাকে দেখে? আর কিছু না আর যে প্রথমবারে এর মতো আমাদের বাসর হবে তো সেজন্য বললাম 


ছেলে: রিয়া এটা একটা কথা হল এটা একটা ভয়ের বিষয় হলো তোমার।

 আমি তোমার থেকে বয়সে বড় বলে এমন টা বললে যাও তোমার সঙ্গে আর আমি কোন কথা বলবো না আজকে আমাদের বাসর হবে না। 


মেয়ে: আচ্ছা, আচ্ছা সরি আমি সত্য বলছি নাকি এমনি বলেছি তুমি কিছু মনে করিও না আচ্ছা। আসলে আমি দেখলাম তুমি কিরকম তুমি কি রাগ করো নাকি সুন্দর হও। 


ছেলে: সবকিছু আমি বুঝলাম ঠিক আছে কিন্তু সুন্দর হওয়ার মানে টা কি সেটা তো বুঝাও।


মেয়ে: সুন্দর হওয়ার মানে কি তুমি কি সেটা বুঝতে পারতেছ না। আমি তোমাকে এই কথা বলার পরও। আচ্ছা, বুঝতে পেরেছি তুমি বলতে পারবে না আমি বলতেছি সুন্দর হওয়ার মানে হল তুমি আসলে আমার কথাটা শুনতে পারবে নাকি পারবে না 

রাগ হবে নাকি হবে না। 


ছেলে: তা তো অবশ্যই রাগ করিনি 

 কি বুঝলে আমি কি রকম।

 আমি তোমর কথা রাগ করিনি কিন্তু বুঝতে পারলে? 


মেয়ে: তা কি আমি বুঝতে পারিনি, তুমি আসলে আমার কথায় রাগ করেছ কি করনি তুমি অবশ্যই আমার কথায় রাগ করেছো। আর এই জন্যই তো তুমি বারে বার শুধু কেন কিরকম এরকম প্রশ্ন করেই যাচ্ছ।

আমি তো তোমাকে আসলে পরীক্ষা করেছিলাম যে তুমি কি করো আর কি বোঝো ওই সময়টাতে। যখন আমি তোমাকে কাছে আসতে দেবো না। 


ছেলে: যাক বাবা এতক্ষণে শান্তি পেলাম

 আমি তো মনে করেছিলাম কিনা কি? 


মেয়ে: কি মানে তুমি কি মনে করেছিলে আমি কি তোমাকে ভালবাসি না? আরে পাগল তোমাকে ভালোবাসি বিধায় তো আমি তোমার সাথে বিয়েতে রাজি হয়েছি। এবং আমার পরিবারের যখন সবাই হ্যাঁ বলতে বলল

 তখনই আমি রাজি হয়েছি।তোমার মতো একটি ছেলেকে বিয়ে করা আমার সত্যিই কপাল 


ছেলে: সত্যি কপাল মানে কি আমি কি অনেক বড় ব্যক্তিমান সম্পন্ন মানুষ। 


মেয়ে: তাতো অবশ্যই তুমি তো আমার কাছে অনেক ব্যক্তি মানসম্পন্ন মানুষ কারণ তুমি আজ পর্যন্ত তোমার কর্মের মাধ্যমে টিকিয়ে রেখেছ আমাদের এই গ্রামের প্রত্যেকটা মানুষকে। আসলে করোনাকালীন তুমি ডাক্তার হিসেবে যেসব সুযোগ-সুবিধা দিয়েছো তাই অনেক। 



ছেলে:: ওইটা তো আমার পেশা ছিল মানুষের উপকার করা টা আসলে একটা কথা বলি তুমি কিছু মনে করবেনা তো। তুমি যদি কিছু মনে করো তাহলে কিন্তু বলব না আচ্ছা। 


মেয়ে: আমি আবার কী মনে করবো আমার তো মন থাকলে আমি মনে করব তুমি বলো। 


ছেলে: আমি বলতেছি দাঁড়াও কিন্তু তোমার মন নেই কেন তোমার মন কে নিয়েছে? 



মেয়ে: কেন আমাকে বিয়ে করে তুমি আমার মনটা কেড়ে নিলে না? তুমাই তো কেড়ে নিয়েছো সে জন্যই তো বললাম আমার মন নেই আমার মনটা এখন তোমার। 


ছেলে: বাবারে তুমি দেখি অনেক কিছুই বুঝতে পারো আমার থেকে আরো বেশি। যে কথা তোমাকে বলতে চেয়েছিলাম তুমি যখন আমাকে প্রথমে ওভাবে কথা বললে তখন কিন্তু সব থেকে বেশি আমার কষ্ট লেগেছিলো 

কারণ তুমিই ছিলে আমার জীবনের প্রথম ভালোবাসার মানুষ। 

আজ তোমার প্রথম কথা আমি তো কখনই এমনটি ভাবতেও পারিনি। কিন্তু যাই হোক শেষ পর্যন্ত তুমিতো ফাজলামি করেছিলে তাতো আমি বুঝতে পারছি। এটাই অনেক।



মেয়ে: আমি ঐসব এমনি ফাজলামি করে বললাম তুমি আবার কোন কিছু মনে নিও না। মনে করলে যে আমার অনেক কষ্ট হবে। তুমি কি চাও আমি কষ্ট পাই বলো। 


ছেলে: তুমি কষ্ট পেলে কী হয়

তুমি যে আমার আদরের একমাত্র বউ। বলতে গেলে আমার আদরের একমাত্র পিচ্চি বউ তুমি তুমি কষ্ট পেলে আর কি হয়? 



মেয়ে: তুমি কষ্ট পেলে আমিও যে কষ্ট পাবো সেজন্যই কষ্টের কথা এখন ভুলে যাও এখন শুধু ভালোবাসার কথা হবে। 


ছেলে: আমি আসলে তোমাকে ওইটাই বলেছিলাম কষ্টের কথা এখনও আমাদের ভুলে যাওয়া উচিত এখন শুধু আমাদের ভালবাসার কথা বলা উচিত। আচ্ছা, আমি তো বলতে পারব না তোমাকে ভালোবাসার কথা তুমি একটু বলো না। 


মেয়ে: আমিও তো তোমাকে অত কিছু বলতে পারব না। তুমি বলো সব কথা আমি শুনি। 


ছেলে; আমাকে বলতে হবে

 তুমি বলতে পারবেনা আর কেন বলতে পারবে না। তোমাকে বলতেই হবে বলো না এমন এক কথা যা আমার মনটাকে শান্তিতে পরিপূর্ণতা অজন দেবে।


মেয়ে: আচ্ছা আমি তোমাকে ভালোবাসি আর তোমার সাথে সারাটা জীবন কাটাতে চাই তুমি যদি না বল তবুও কিন্তু আমি তোমাকেই ভালোবাসবো তোমাকে ভালোবাসার মধ্য দিয়ে আমি আমার জীবনের বাকিটা জীবন কাটিয়ে দিব। শোনো আমি তো তোমাকে আমার ভালোবাসার কথা বললাম।

তো তুমি আমাকে এমন একটা কথা বলো যে আমার মনকে শান্তিতে পূর্ণতা দেবে। 



ছেলে: তোমার কথাটা তো অনেক সুন্দর হয়েছে কিন্তু তুমি তো জানো আমি তো একজন পেশায় ডাক্তার কারো সাথে ওভাবে প্রেমের আলাপ করা হয়নি কিন্তু তোমার সাথে পারবো কি পারবো না আমি জানি না তবে চেষ্টা করব। 



মেয়ে: আচ্ছা, তাহলে তুমি চেষ্টা করো আমি তাহলে এখন বসলাম একটি কথা বলব না তুমি যতক্ষণ পর্যন্ত আমার মুখ থেকে কথা বের করতে পারবেনা। যদি তুমি আমাকে তোমার আবেগময় কথা দ্বারা আমার মুখ থেকে কথা বের করে নিতে পারো তাহলে না হয় আমি কথা বলব। 


ছেলে: তোমার কি মনে হয় আমি তোমার মুখ থেকে কথা বের করে নিতে পারবো না আমি কি এতোটাই বোকা তাহলে শোনো এখন তুমি? আমার প্রতিটি হৃদয়ের নিস্তব্ধ প্রহরে আমার সাঝের অল্প কিরণে আর তোমার হাতে হাত রেখে আমের বাকিটা জীবন কাটানোর স্বপ্ন যে আমি দেখেছি তা তুমি আমাকে ভালোবেসে পণ্য করে দেবে আমি জানিনা আমার মনে আবেগ আছি নাকি ভালোবাসা কিন্তু তুমি যদি আমার পাশে থাকো তাহলে আমার আবেগ আর বেশি হবে সেজন্য তুমি আমার সব সময় পাশে থাকবে আচ্ছা, তুমি কি এখনো কোনো কথা বলবে না নাকি চুপ করে থাকবে বলতো। 


মেয়ে: আমি আর পারতেছিনা দেখছি তোমার সঙ্গে কথা না বললে তুমি বোরিং ফিল করবে সেজন্য কথা বলব কন্টিনিউ চলতে থাকো। 


ছেলে: আচ্ছা, দাঁড়াও কন্টিনিউ চলতে থাকো মানে কি আমি কি এসব সিনেমার ডায়লগ বলতেছি নাকি আমি যা বলতেছি তা আমার ভালোবাসার কথা বলতেছি। আর তুমি আমাকে বারবার কন্টিনিউ কথা বলতেছ কেন?

আমি আগেই বললাম আমি আমার মনের আবেগ থেকে বলতেছি। 


মেয়ে: হ্যাঁ, আমি তো বুঝতে পেরেছি তুমি তোমার মনের আবেগ থেকেই এসব কথা বলেছ আমি এমনি আর কি বললাম? 

তুমি কিন্তু কোন আবার মাইন্ড করিও না তুমি মাইন্ড করলে কেমন জানি তোমাকে দেখাই। 

আমি আমার কাছে তোমার মুখটা কে সব সময় হাসিমুখে দেখতে চাই। তুমি কি তা আমাকে দেখতে দেবে? 


ছেলে: যেহেতু আজকে রাতের মধ্য দিয়ে আমরা আমাদের জীবনে প্রবেশ করবো সেহেতু বলতে পারি তোমাকে আমি কথা দিলাম।তোমার কাছে আমি আমার হাসি মুখটা সবসময় রাখবো আচ্ছা, তুমি কথা দাও তুমি আমার কাছে সবসময় হাসি মুখে চলবে? 

এবং শুধুমাত্র তুমি আমাকে ভালোবাসবে আমাকে আপন করে নেবে। 


মেয়ে:: আজহ তুমি আমার থেকে প্রথম কোন কিছু চাইলে করতে পারব না এমন না পারবোই 

 আমি কথা দিলাম। আমি শুধুমাত্র তোমাকেই ভালোবাসবো এবং তোমার দুচোখে আমার দুই চোখে স্থাপন করে ভালোবাসা তৈরি করব। 


ছেলে: আচ্ছা, তুমি আরেকটা কথা দিবা আমায় 

আমার পরিবারের সবাইকে তুমি তোমার পরিবারের সবাই হিসেবে মেনে নেবে তো। 


মেয়ে: তুমি এমন কেন বলতেছ তাহলে তো সবাই আমার আপন জনই তো বটে। তাদের কে কি আমি কখনো কষ্ট দিতে পারি

 না দিবো কখনোই করবো না। তুমি এ বিষয়ে একেবারে টেনশন মুক্ত থাকতে পারো আমি তা কখনো করবো না। 


ছেলে; ধন্যবাদ প্রিয় তোমার এমন কথাই আমার কে আরো অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাবে পাশে থাকবে আমার। 


মেয়ে: তোমার পাশে তো আমি থাকবো এই জীবনে যদি আমাদের ভালোবাসা কখনো শেষ হয় মৃত্যুর মধ্য দিয়ে তবে আমি তোমাকে পরের দুনিয়ায় আবার ফিরে পাবো। এমনটি প্রার্থনায় আমি করব প্রভুর কাছে সারাটা জীবন। 


ছেলে: ধন্যবাদ তোমাকে এতোটা আমাকে সাহস দেওয়ার জন্য আমি মনে করেছিলাম তুমি আসলে একটা ছোট্ট মেয়ে তুমি কোন কিছুই বুঝবে না ভালোবাসা মানে কি? 



মেয়ে: আমি যদি ভালোবাসা মানে না বুঝতাম তাহলে তুমি কেন আমাকে বিয়ে করেছ। বিয়ে তো তাহলে না করতে পারতে ছোট সেহেতু। 


ছেলে: না, না এমনটা কেন আমি আসলে বোঝাতে চেয়েছি

 তুমি আমার ভালোবাসার মানুষ ছিলে আর এই জন্যই তোমাকে আমি বিয়ে করেছি। 

    


ছেলে: আচ্ছা, অনেকক্ষণ ধরে ঝগড়া করলাম আমি কিন্তু এখনতো আমাদের কাছে আসো উচিত। দেখো না এখনো তুমি কতটা দূরে আছো আর দূরে দূরে থেকো না একটু কাছে এসো তোমাকে যে আদর করার বাকি আছে। 


মেয়ে: তুমি আমাকে এখন যা বলতেছো তাতে যদি আমার একটু কষ্ট হয়।

 তাহলেতো সামলাবে কে তুমি সামলাবে। 


ছেলে: হ্যাঁ, আমি সামলাবো তোমাকে এই বিষয়ে আর কোন টেনশন করতে হবে না তুমি শুধু এখন আমাকে ভালবাসবে আমাকে জুড়েয়ে নিবে তোমার মাঝে।


 প্রথমত ভয় পাবেনা ভয় পেয়ে আমাকে কোন কিছুই বলবেনা। 



মেয়ে: আচ্ছা, তাহলে তুমি আমাকে তোমার ভালোবাসায় যদি আদর করতে চাও তাহলে করতে পারবে কোনো সমস্যা নেই কিন্তু একটা বিষয় হল। এখন চোখে পড়ল রাত বারোটা বাজে এখন যে কেউ ঘুমায় নাই। 


ছেলে: কেন সবাইকে কি ঘুমাতে হবে না ঘুমালে হবে না, ঘুমালে কি কোন কিছু আমরা করতে পারবো না। 


মেয়ে: তুমি দেখতেছি কোন কিছুই বোঝনা তোমাকে কি সবকিছু বোঝাতে হবে।  

আমাকে কি আর তুমি বোঝাবে তোমার যা অবস্থা তাতে মনে হয় না তুমি কিছু বোঝাতে পারবে? 


ছেলে: আচ্ছা, আমি তোমাকে কিছু বোঝাতে পারবো না তা কেন বলতেছ এমন কথা। 


মেয়ে: আমি আর তোমাকে কিভাবে বোঝাবো যে বাসর ঘরে একটি ছেলে মেয়েকে কি করে? 


ছেলে: আমাকে একটু বোঝাও আমিতো জানিনা কি করে বুঝিয়ে দাও। 


মেয়ে: আচ্ছা, আমি তোমাকে বুঝিয়ে দিব তাই না তাহলে তুমি তোমার শেরওয়ানি এবং যা যা পড়ে আছো সবকিছু খুলে ফেলো। 


ছেলে: ছি ছি রিয়া এ সব কি বলতেছো আমি তো মনে করেছিলাম তুমি কোন কিছু বোঝনা। তুমি একটা পিচ্চি বউ হবে আমার বুঝলে আর দেখতেছে তুমি সবকিছুই বোঝো। 


মেয়ে: আমিতো সবকিছু বুঝি এটা তোমার শুকরিয়া করা উচিত তুমি শুকরিয়া করতেছো নাকি আমাকে গালি দিচ্ছ। 


ছেলে: আমি তো অবশ্যই শুকরিয়া করতেছি কারণ তুমি সব কিছু বোঝো আর তুমি সবকিছু না বুঝলে আমার দ্বারা কোন কিছু সম্ভব না। 


তুমি এখন চোখ আফ করো কারণ এখন আমরা প্রেমনীলা খেলবো



মেয়ে: না না প্রেমনীলা কেন আজকে আমরা পাশা খেলবো 



ছেলে: আচ্ছা তাহলে আমি এখন শুরু করতেছি তুমি শেষ করিও 


মেয়ে: আচ্ছা, ঠিক আছে তুমি এখন শুরু করো আর আমি বাকিটা শেষ করে দেবো। 



ছেলে: আচ্ছা, সমস্ত কিছু ঠিক আছে। 


আর এভাবে আমার এই গল্পে আমার পিচ্চি চাচাতো বোন হবে আমার ঘরের বউ। এতক্ষণ পাশে থাকার জন্য আপনাদের সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন। । ধন্যবাদ আপনাদের 

ভাল থাকবেন 

আল্লাহ হাফেজ। 💗💗💗💗

Post a Comment

Previous Post Next Post