চাচাতো বোন যখন অফিসের বস।
লেখকঃ মোঃ রাকিব হাসান।
মেয়ে: রাকিব এখানে দেখো এতগুলো ফাইল আছে তোমাকে সবগুলো কমপ্লিট করতে হবে তুমি কি পারবে আর তুমি তো প্রথমত বলো তুমি কাজ পারবে কিন্তু একটা কাজ তো কমপ্লিট করতে পারো না।
ছেলে: জ্বি ম্যাডাম এবার পারব এবার আর কোন মিস হবে না এবার আপনার সমস্ত কাজ আমি কমপ্লিট করে দেবো আপনি কোন টেনশন করবেন না।
মেয়ে:: আর তোমায় আমি কতবার বলেছি আমাকে ম্যাডাম বলে ডাকবে না আমি তোমার থেকে বয়সে অনেক ছোট তুমি তো জানো আর তুমি আমার থেকে অনেক বড় আর আমি তোমার চাচাতো বোন এখন থেকে আমার নাম বলে ডাকতে পারবে আচ্ছা।
ছেলে: আচ্ছা, বলব তো রিয়া আমি আজ থেকে তোমার সমস্ত কাজ কমপ্লিট করে দেবো তোমাকে আর টেনশন করতেই হবে না এদিকে দাও তোমার ফাইল গুলো কমপ্লিট করে দেই।
মেয়ে: তুমি তো কতকিছু বল কমপ্লিট করে দেবো কিন্তু কিছুই তো আর কমপ্লিট করতে পারো না যাই হোক এ ফাইল খুলে দিলাম আমার এখনি চাই আর তুমি এখানে বসেই এসব কমপ্লিট করবে।
ছেলে: জ্বি ম্যাডাম আপনাকে অবশ্যই আমি কমপ্লিট করে দেবো আপনাকে কোন টেনশন করতে হবে না
মেয়ে: তুমি আর ঠিক হবে না তুমি আবারও আমাকে ম্যাডাম করে ডাকবে আমি জানি তুমি এটা ছাড়তে পারবে না কারণ তুমি অনেক কেই একটু উপরে উপরে তোমার সবাইকে ম্যাডাম করে ডাকো তাহলে কি তোমার বউকে ম্যাডাম করে ডাকবে।
Cacato Bon Jokhon Officer Boss |
ছেলে: কি বল ওইসব আমি কি আর মেডাম করে ডাকবো নাকি আমার বউ হবে আমারি বউ? তাকে আমি ডাকবো সোনা ময়না জান পাখি সোনা লক্ষীটি ইত্যাদি করে তাকে কি আর ম্যাডাম ডাকা চাই।
মেয়ে:: বাবারে বাবা এত কিছু জানো তুমি আমি তো মনে করছিলাম তোমার মাঝে রোমান্টিকতায় একদমই নেই কিন্তু এখন দেখতেছি তুমি আবার জানপাখি বলতে পারো সময় হলে দেখা যাবে কে হয় তোমার ম্যাডাম আর কে হয় তোমার বউ।
ছেলে: তাতো অবশ্যই সময় হলেই তো সবকিছু দেখা যাবে এইটা নিয়ে তোমাকে আর কোন চিন্তা করতে হবে না আচ্ছা, ফাইলে কি লিখেছ লাভ আমার নাম আর তোমার নাম এটা কেন?
মেয়ে: না একটু আনমনে ভাবেই এমনটা লিখেছি নানা লিখিনি আমি আচ্ছা, লিখতেই পারি তোমার আর আমার মাঝে তো একটু হলেও ভালোবাসি আসে ওই সম্পর্কে লিখছি আচ্ছা।
ছেলে: দাঁড়াও দাঁড়াও তোমার আর আমার মাঝে ভালোবাসা মানে এইটা তো একদম সম্ভবই না আর যদি সম্ভব হয় তাহলে আমি একটা উদাহরন দিচ্ছি বিড়ালের সামনে ভাজা মাছ ভাবো কেমন লাগবে?
মেয়ে: তোমাকে আর কিছু বলতে হবে না তুমি কি রকম তা আমি জানিনা তুমি কি রকম আমি চিনিনা? আসলে তুমি কখনো আমার মনের আবেগ নিয়ে বোঝোনি আর বুঝবেও না আর এসব কথা এখন বাদ দাও তুমি আমার ফাইল হ্যাঁ এক্ষুণি কমপ্লিট করে দাও।
ছেলে: আর এটাকে কি ফাইল বলে নাকি আর যদি এটা ফাইল হতো তাহলে এতকিছু কেন লেখা থাকতো আর এইসব আমি পূরণ করবো কিভাবে তুমিতো সবকিছু এখানে কবিতা লিখে রেখেছ। এবং কবিতার মাঝে উৎসর্গ করেছ আমাকে কেন?
মেয়ে: কিছু না আমি তোমাকে উৎসর্গ করেছি তাই কি তুমি কখনো বুঝতে পারবে?যাই হোক আমি এখন ঐসব কথা বাড়াতে চাইনা তুমি আমার অসম্পূর্ণ কবিতাগুলো পূর্ণ করে দিবে তুমি আমারি কবিতাগুলো পর্ণ করে না দাও তাহলে তোমার চাকরিটা আমি একেবারেই খেয়ে নেব।
ছেলে: একেই বলে চাচাতো বোনের প্যারা আমি কিন্তু তোমার জন্যই সব কবিতা লিখতে একদমই পারবো না বুঝলে।
মেয়ে: তা কেনো পারবে আমি কি জানিনা তুমি কবিতা লিখতে পারো কি পারো না তুমি অনেক সুন্দর কবিতা লিখতে পারো আর সত্যি কথা বলতে অনেক সুন্দর কবিতা লিখতে পারো কিন্তু তুমি আমাকে দিবি না আর নিজের বউ হলে তো দিতে?
ছেলে: হ্যাঁ, এটা সত্য আমার বউ হলে আমি লিখে দিতাম তুই আমার চাচাতো বোন আচ্ছা লিখে দেবো কিন্তু এখন না বাসায় নিয়ে গিয়ে।
মেয়ে: না না রাকিব আমার এখনই প্রয়োজন তুমি আমাকে এখনই লিখে দিবে আচ্ছা আর তোমাকে না আমি বলেছি আমাকে তুমি করে ডাকতে তুই কেন ডাকো?
ছেলে: আসলে তোকে যদি আমি তুমি বলে তাহলে আমার অনুভবটা কেমন জানি দেখাবে সেজন্য আমি তোকে তুই বলবো।
মেয়ে: কি বললে তুমি আমাকে তুমি না বলে তুই বলবে একটা অফিসের বসকে তুই বলবে তোমার চাকরিটা আমি একেবারে খেয়ে নেব মনে রাখিও এটা মনে রেখো আমি যেমন তোমার জন্য চাচাতো বোন তেমনই কিন্তু আমি তোমার অফিসের বস।
ছেলে: তাতো অবশ্যই তুমি আমার একমাত্র চাচাতো বোন আর এই জন্য আমাকে এসব কাজ করাও।
মেয়ে: মেয়ে:: এসব কাজ করা মানে কি? আমি তো তোমার থেকে শুধু মাত্র কিছু ফাইল পূরণ করতে চেয়েছি আর হ্যা এটাও সত্য এটা অফিসের ফাইল না আমার কবিতার ফাইল।আর তোমাকে আমি যখনই কোন ফাইল কমপ্লিট করতে দিয়েছি তা কি কখনো ঠিকভাবে কমপ্লিট করতে পেরেছ?
ছেলে: হ্যাঁ, তা সত্য আমি মানছি আমি কমপ্লিট করতে পারিনি কিন্তু আমি তো তা ঠিকভাবে কমপ্লিট করেছি পরবর্তীতে।
মেয়ে: কমপ্লিট করেছে না কচু করেছে তা কি আমি দেখতে পারিনি সবগুলো অগোছালো তা ঠিক আছে তুমি যখন এখন নিজের ভুল বুঝতে পেরেছ তাই আমায় এখন তুমি কবিতা লিখে দেবে।
যেকোনো টেক বিষয়ে জানতে এখনি ভিজিট করুন
ছেলে: আচ্ছা, তোমাকে আমি কবিতা লিখে দেবো এখন কিন্তু
মেয়ে: কিন্তু কি প্রেমের কবিতা দেখে কি লিখবে না? আর যদি তুমি আর এখন না লেখ তাহলে কিন্তু আমি তোমার বেতন থেকে টাকা কেটে নেব এর কারণ হলো তুমি নিয়মিতভাবে আমার কোন কাজ করে দিচ্ছ না।
ছেলে: হায় আল্লাহ আমাকে এই কোন জায়গায় ফেলেছ আর ফেলেছ তো ঠিক আছে কিন্তু চাচাতো বোনকে কি জন্য বস করলে অফিসের আর অফিসের বস করেছ ঠিক আছে কিন্তু এতটা কঠিন কেন করেছো?
মেয়ে: আচ্ছা, তুমি আগে ঠিক করে নাও তুমি কি করবে আর কি বুঝবে? একবার বলতেছ বস হব একবার বলতেছ বস হলে কেন? আসলে তোমার মনে হয় মাথাটা চলে গিয়েছে।
ছেলে: আরো কত কিছু দেখতে হবে আমায় এইবার আমার মাথার সমস্যা বেরোলো?
মেয়ে: আচ্ছা, তুমি এত মেয়ে মানুষের মত ঝগড়া করো কেন মেয়ে মানুষ হলে তো হবেনা আর তুমি যদি মেয়ে মানুষ হও তাহলে আমার কি হবে? আমার যে বাচ্চা হবে না।
ছেলে: আচ্ছা, তোমার কি কোন লজ্জা শরম নাই আমাকে এইসব কথা বলতেছ একটু তো আমাকে দেখে তোমার ভয় করা প্রয়োজন ভয় না করলে কিন্তু শ্রদ্ধা তো করবে।
মেয়ে: হইছে তোমাকে আর কিছু বলতে হবে না আর এই যে তুমি তুমি করে বলতেছ এখন কিন্তু অনেক ভালো লাগতেছে এভাবে বলবে কিন্তু আর তোমার মুখে তুমি এটাই বেশি মানায়।
ছেলে: তাহলে কি সবাইকে তুমি করে ডাকবে এখন থেকে?
মেয়ে: দেখো রাকিব আমি কিন্তু সবার কথা বলিনি আমি শুধু আমার কথা বলেছি আর আমার একথা বিশ্বাস আছে তুমি আমার কথা বুঝতে পেরেছ আচ্ছা, তুমি কি কবিতা লিখবে নাকি তোমার টাইম টা লস করবে।
ছেলে:: আচ্ছা, লিখতেছি অতটা ভালো হবেনা কিন্তু পরে আবার যদি বল এই কাজটা আমি করতে পারিনি তবে কিন্তু।
মেয়ে:: তবে কি তুমি চাকরি ছেড়ে দেবে তাহলে তো আরো ভালো?
ছেলে: আরো ভালো মানে ভালো কিসের জন্য আমার যদি এখন চাকরিটা চলে যায় তাহলে কত যে লস হবে তা আমি জানি।
মেয়ে: না আমি ওইসব কিছুই বলিনি তোমার যদি চাকরি না থাকে তাহলে তোমাকে তো আর কেউ বিয়ে করবে না তখন না হয় আমি নিজে মেয়ে হয়ে তোমাকে প্রস্তাব পাঠাবো আর তুমি তখন অবশ্যই রাজি হয়ে যাবে কারণ আমি হলাম তোমারি অফিসের বস।
ছেলে: তা কখনো তুমি চিন্তা করিও না আমার এই চাকরি কখনো যাবে না আর তোমার কাজ টা আমি করে দিচ্ছি।
মেয়ে:: শোনো কবিতা কিন্তু অনেক ভালোভাবে লিখতে হবে আজ তোমাকে কাজটা অনেক সুন্দর ভাবে করতে হবে যেন কোন প্রকার ব্যথা না লাগে আসলে তুমি তো বুঝতেই পারছ আমি প্রেমের কবিতা পছন্দ করি তাই ব্যাথার দিবে না।
ছেলে: ব্যথা দিব না মানে কি অবশ্যই ব্যথা দিয়ে পূর্ণ করে দেবো কারণ তুমি প্রেমে ছেকা খেয়েছ তা আমি জানি।
মেয়ে; মোটেও না আমি কখনো প্রেমে ছ্যাকা খাই নি আর জীবনে প্রেম করিনি তবে একজন কে ভালোবাসি কিন্তু তাকে বলতে পারি না সে তো একটু কবি টাইপের যদি কিছু মন খারাপ করে সেই জন্য আর কি বলতে পারি না
আরেকটা বিষয় আমি কিন্তু তোমার চাকরি যে কোন সময় খেতে পারি।
ছেলে: এত খাবার খাইখাই পছন্দ করো কেন তুমি? আমি কিছুই বুঝিনা আর আমার চাকরি না খেলে তোমার কি পেট ভরবে না।
মেয়ে: না, না পেট কেন প্রেমের চাহিদা মিটে না আর আমি কিন্তু তোমার সাথে কোন ফাজলামি করতেছি না বুঝলা যা বললাম সত্যি বললাম।
ছেলে: শোনো প্রথমত তোমার সত্যি তোমার মাঝেই রেখে দাও আমি এখন তোমার কবিতা লিখতেছি ডিস্টার্ব করবে না।
মেয়ে: বাবু ওই বাবু আমি কি তোমায় সব সময় ডিস্টার্ব করি নাকি? আর প্রথমত আমি তো করতেই পারি কারণ আমি তোমার অফিসের একমাত্র প্রধান বস। আর দ্বিতীয় কারণটা হলো পরে বলব।
ছেলে; তোমার কি এখন মুখ নেই এখন বলতে পারোনা? নাকি বেশি খেয়ে খেয়ে মুখ শেষ হয়েছে।
মেয়ে: ধুর কি বল না ওইসব আমি কি ওই রকম না কি? এখন পর্যন্ত তোমার কয়টা কবিতা লেখা হলো।
ছেলে: আমি এবার খুব বিরক্ত হয়ে বললাম আচ্ছা, বাবু প্লিজ আমাকে এখন একটু লেখতে দাও।
মেয়ে: হ্যাঁ, এইতো তাহলে এখন তুমি সবকিছু বুঝতে পেরেছ আমার মনে হয় না আর তোমাকে কোন কিছু নতুন ভাবে বোঝাতে হবে।
ছেলে:: তুমি যে কি বলতেছো আর কি বোঝাতে চাচ্ছো তা আমি কিছুই কল্পনা করতে পারতেছিনা একটু বিস্তারিতভাবে বল প্লিজ।
মেয়ে:: তুমি সবকিছু ন্যাকামি মনে করো আমি তোমাকে আর বিস্তারিতভাবে কিছু বলতে পারতেছি না তুমি নিজের লেখায় মনোযোগ দাও। রাকিবকে এই কথা একটু কড়া ভাবেই বললাম দেখে কি মনে করে সে যদি আমাকে একটু সান্ত্বনা দেয়?
ছেলে:: যাক বাবা এতক্ষণে বাচলাম এখন একটু কিছু লিখতে পারবো ধন্যবাদ তোমাকে অনেক অনেক বেশি।
মেয়ে: ধন্যবাদ মানে কি আমি তো মনে করেছি তুমি আমাকে সান্তনা দিবে কিন্তু কি করলে? আমাকে আরো উল্টা তুমি ধন্যবাদ দিচ্ছ আচ্ছা, একটা কথা বলি আমার কথাগুলো কি তোমার কাছে বিরক্তিকর মনে হয়।
ছেলে: প্রথমত সত্যি কথা বলতে গেলে একটু তো বিরক্তিকর মনে হয় কিন্তু আমি তো ম্যানেজ করি কারন তুই যে আমার
এ কথাটি বলেই আমি আর কিছু বলতে পারলাম না চুপ করে থাকলাম
মেয়ে : বল আমি তোমার কে? তুমি আমাকে কথা মাঝে মাঝে তুই করে কেন বল? শুধু তুমি শুধু তুমি করে আমাকে বলবে আর কত করে বোঝাতে হবে তোমায়?
ছেলে:: আচ্ছা আমার কবিতা লেখা কমপ্লিট হয়েছে দুইটা এখন বলতো তুমি কাকে ভালোবাসো তখন জানি কি যেন বলতে ছিলেন না যে কাকে নাকি তুমি বেশি ভালোবাসো।
মেয়ে:: ও আচ্ছা ঐ বিষয়ে হ্যাঁ, একজনকে এখনো ভালোবাসি কিন্তু সে আমাকে ভালোবাসে না আমি জানি না সে কি আমাকে আসলে ভালোবাসে কি ভালোবাসে না।
ছেলে: তা কেন তোমার কখনো মনে হবে তুমি ছেলে টাকে সত্যিই ভালোবাসো না আর যদি তুমি থাকি সত্যি ভালবাসতে এমনটা বলতে না যে সে ভালোবাসে কি বাসে না তুমি কেমন প্রেমিকা সে তোমাকে ভালোবাসে তাকে বলতেই পারো না?
মেয়ে:; আমি বুঝতে পেরেছি এখন আমার সময় হয়েছে বলে দেওয়ার জন্য আচ্ছা, আমি তোমার বিষয়ে একটা কথা বলি তুমি কি কাউকে ভালোবাসো। আর দেখো আমার কাছে কোন কিছু গোপন করবেনা আমি তোমার অফিসের বস ফ্রেন্ডলি ভাবে বলবে।
ছেলে:: ও আচ্ছা তাই তাহলে একটু বলি
আমি যাকে ভালোবাসি সে কখনো আমার ভালোবাসা একটুতেই বোঝেনা তবে আমার মনে হয় সে একটু আমাকে ভালোবাসে কিন্তু কখনো এমন ব্যবহার করেছে যে আমার মনে হয় না সে আমাকে ভালোবাসে।
মেয়ে:: আচ্ছা, আমারও তাই মনে হয় এমনি কেন বলতে পারবে আজ তোমাকে বলতেই হবে এইটা আমার একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
ছেলে:: আমি তো অত কিছু বলতে পারব না তবে আমার যা মনে হয় তা বলতেছি কারন সে সব সময় আমাকে দিয়ে তার কাজকর্ম করে নেই বলতে গেলে অফিসের যাবতীয় কাজ সে করে নেয়।
মেয়ে: আমার প্রিয় মানুষকে আমার ভালোবাসার কথা বলব আচ্ছা, আমার প্রিয় মানুষ কে জানো তুমি রাকিব আমি বুঝতে পারিনা আমি তোমাকে ছাড়া এই কয়দিন আর থাকতে পারতেছি না আমি সমস্ত কিছু অনুভবে জানো তুমি আর তোমার সেই শরীর অস্পর্শ কথা লেগে থাকে আমি তোমাকে কখনো এ কথা বলতাম না কিন্তু ইদানিং আমার আর রাতে তোমাকে ছাড়া ঘুম হচ্ছে না আমি জানিনা এটা প্রেম না আবেগ নাকি ভালোবাসা তবে আমি এটা জানি আমি তোমাকে ছাড়া আর একদমই বাঁচবো না আমাকে অনেক অনেক বেশি ভালোবাসবে কি তুমি? তোমার হৃদয়ের অন্তস্থল শুধু আমি থাকবো আমিই থাকবে।
ছেলে: আমি কখনো কোন কিছু বুঝতে পারি না তবে সত্যি কথা আমিই রাকিব তোমাকে ছাড়া কয়দিন ধরে আর ঘুম আসতেছেনা আমি সমস্ত অনুভবে চেনে তুমি আর তুমি লেগে থাকো আসলে সত্যি কথাই ছিল যে আজকে তুমি যদি তোমার ভালোবাসার কথা না বলতে তবে কি তা আমি নিজেই তোমাকে বলতাম? আই লাভ ইউ রিয়া আই লাভ ইউ সো মাচ।
মেয়ে:: আই লাভ ইউ টু আই লাভ ইউ টু আমিও তোমাকে অনেক বেশি ভালোবাসি আরেকটা কথা শোনো তুমি কিন্তু কথায় কথায় আমার সঙ্গে ঝগড়া করবে না
ছেলে: না, কি যে বলো তোমার সাথে ঝগরা করলে তুমি তো আমাকে দূবল ভাবো?আগে বিয়েটা হতে দাও তারপর দেখবে কতটা দুর্বল আমি এখন তো আমি একটু ভালোবেসে তোমার কাছে দুর্বল হয়ে থাকি কিন্তু যখন তোমাকে আমি ভবিষ্যতে পাবো তখন দেখবে দিনে কতবার হয়।
মেয়ে:: হয়েছে অতো কিছু তোমাকে স্বপ্ন দেখতে হবে না যা স্বপ্ন দেখেছো ওখানেই রেখে যাও।
ছেলে: কেন স্বপ্ন দেখা কি যাবেনা স্বপ্ন দেখলে কি পাপ হবে?😙
মেয়ে:: না না স্বপ্ন তো অবশ্যই দেখা যাবে কিন্তু তুমি এখন স্বপ্ন দেখলেই যে আমি বিয়ে না করেই মা হবো বুঝিছো
ছেলে; বুঝে ফেলেছি ঠিক তাই তোমার কোন লজ্জা নাই কিন্তু যখন আমি তোমাকে বিয়ে করব তখন বুঝবে লজ্জা কেমন কত প্রকারের এবং কি কি হয়ে থাকে।
মেয়ে:: আচ্ছা, তাহলে আমি অপেক্ষায় থাকলাম লজ্জা কত প্রকার এবং কি কি হয়? পরে বলিও বিয়ের পরে
ছেলে: এভাবে প্রত্যেক দিনের অল্প অল্প প্রেমে আমি রিয়াকে নিজের আপন করে নিয়েছি এবং পরবর্তীতে আমার আপন চাচাতো বোনকে আমি আমার ঘরের বউ করে নিতে পেরেছি এতক্ষণে সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ আপনাদের সকলকে।
Post a Comment